“জীবাণু
মুক্ত পানীয় জল”
শ্রী দেবাশিস
দাশগুপ্ত
আমি এখন যে পদ্ধতিটি বর্ণনা করছি সেটি নিজে ব্যাবহার করে
সুফল পেয়েছি । নিচের ছবিটি একটি সবুজ জলের পাত্র যার ঢাকনাতে তিনটি এক-ডের ইঞ্চি ব্যাসের ছিদ্র আছে । এই ছিদ্রে তিনটি
ম্যাগ্নিফাই গ্লাস (উত্তল লেন্স) চেটান আছে এবং তা দুটি সেলফিন কাগজ (লাল ও নীল)
দ্বারা আবরণ করা আছে।
এখন এই পাত্রটি যদি জলপূর্ণ করে ঘণ্টা খানেক সূর্যের কিরণে
রাখা হয় তবে জলটি অনেকটা জীবানু মুক্ত
হবে। কারন – পাত্রটির রঙ্ সবুজ হবার জন্ন্য ভিতরের জলের মধ্যে মিশে থাকা শ্যাওলার
(শৈবাল) PHOTOSYONTHESIS বন্ধ হয়েযাবে
এবং মরে যাবে ।
আবার লাল ও নীল সেলফিন কাগজের মিলনে উৎপন্ন আলো বেগুনী হবে সেই
আলোকের তীব্রতা বাড়াতে লেন্স তিনটি সাহায্য করবে।
এই বেগুনী আলো ও
তাপ জলে মিশ্রিত জীবানু এবং বীজানুকে ধংস করবে ও পানীয় জলটি পান করার উপযোগী হবে।
এটির খরচা- একটি সবুজ রঙের AMULYA দুধের ডাব্বা = ৪০/- একটি কল যুক্ত
ট্যাঁপ=২৫/-, তিনটি লেন্স --১২x৩=৩৬, কাগজ=৪/-
ফেভিকুইক-৫/-
মোট ১১০/- টাকাতে সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।
ছাদে বা ঘরের
ভেতরে রাখা জালাধারে (ট্যাঙ্কে) যেখানে সূর্যের কিরণ পৌঁছাতে পারেনা সেখানেও দুটি তীব্র আলো (সবুজ ও বেগুনী) যুক্ত করা হলেও
অনেকটা সুফল পাওয়া যাবে ।
[ আমার বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা “একটি স্বচ্ছ বিজ্ঞানের
সত্যতা” ইংরাজীতে “A Story Of Latest Scientific
Discovery” অথবা “ASOLSD” আপনারা
ফেসবুক <> টুইটর <> ব্লগ <> গুগল সার্চ এ পড়ুন । এ ছাড়া অন্য
অনেক সাইট এ ও গুগলে খুঁজলে পাবেন ‘’sree
DEBASISH’’ ]
Very nice
উত্তরমুছুন